রিজার্ভ ব্যাংক বার্ষিক প্রতিবেদন: -

রিজার্ভ ব্যাংক বার্ষিক প্রতিবেদন: -

ডেমোটেইটিজেশন এবং জাল মুদ্রা-

এটা দেখা গেছে যে 15.41 লক্ষ কোটি টাকার প্রচলন অর্থ, আরএস 15.31 লক্ষ কোটি টাকা ফেরত এসেছে। এর অর্থ দাঁড়ায় 99.3% তহবিলের RS এর আকারে ফেরত আনা হয়েছিল। 500 এবং আরএস 1000 নোট Rs। এই নোটের 10000 কোটি টাকা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে পৌঁছেনি। এখন ব্যাংকগুলিতে লংমুম আমানত সংক্রান্ত তদন্ত চলছে।

আরএস এর জাল নোট বৃদ্ধি ছিল 500, আরএস ২000 এবং আরএস 50 প্রচলন মধ্যে। যাইহোক, সনাক্ত জাল মুদ্রা সংখ্যা 2017-2018 মধ্যে 2016- 2017 থেকে 522,783 টুকরা 762,076 টুকরা থেকে হ্রাস করা হয়েছে এর অর্থ হল ২016-17 সালে প্রচলন করা মোট নকল নোটগুলি থেকে অর্ধেক (২3 কোটি টাকা) হ্রাস করা হয়েছে।

সঞ্চয় এবং ডিজিটাল পেমেন্ট-
ডেমোটাইটিজেশনের ফলে বাড়ির ডিপ-সেভড ২.8% বৃদ্ধি পেয়েছে, যার মানে গ্রস ন্যাশনাল ডিসপোজাল ইনকাম [জিএনডিআই] এর মধ্যে ২% হ্রাস পেয়েছে। ২017-17 অর্থবছরে 9.17% (11.8% সংশোধিত) থেকে ২017-17 অর্থবছরে আর্থিক খাতে পরিবার সঞ্চয় বেড়েছে 11.1%। আদমশুমারি জনগণকে নগদহীন মোড এনেছে না

ডেমোটাইটিজেশন ভলিউমে 45% এবং মূল্যের ২8% ডিজিটাল পেমেন্ট বৃদ্ধি করেছে। ডিজিটাল লেনদেনের মূল্য ২5% এর উপরে। এখানে আমরা বৃদ্ধি এবং মান একসঙ্গে ক্রমবর্ধমান দেখতে পারেন।

ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক আরএস এর একটি লভ্যাংশ প্রদান করেছে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে 50000 কোটি টাকা এবং আরএস এর অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ 2017-18 সালে 10000 কোটি টাকা ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক সিকিউরিটিজে অবমূল্যায়নের সঙ্গে সামঞ্জস্য করার জন্য মুদ্রা তহবিলের জন্য 14,490 কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে, রুপী বিক্রিয়ার কারণে বৈদেশিক পার্থক্য বা ক্ষতি আদায় করে এবং এমনকি অশোধিত তেলের মূল্যও বেড়ে যায়, যা মুদ্রাস্ফীতির খরচের জন্য যথেষ্ট। ভারত এল নিনোর পরবর্তী প্রভাবের সম্মুখীন হলে ডেভেলপমেন্ট এবং কন্টিংজেন্সি ফান্ডটি অবশ্যই 10% এর কাছাকাছি হওয়া উচিত, তবে ভারসাম্যহীনতার মধ্যে আমরা দেখতে পারি বরাদ্দ মাত্র 7%।

পিএনবি ফিয়াসকো এবং এনপিএ-
পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক ফায়াস্কো এবং অন্যান্য এনপিএর মোট পরিমাণ প্রায় Rs। ২011-1২ সালে 41,000 কোটি টাকা এবং ডিফল্ট মামলা সংখ্যা বেড়ে 5835 টিতে উন্নীত করা হয়েছে, যা গড়ে 10 বছরের জন্য 4500 টি মামলার তুলনায়।

মার্চ 2018 এর শেষে, আমরা আরএস দেখতে পাই 100, আরএস 1২ টি ব্যাংক কর্তৃক খারাপ ঋণ দেওয়া হয়। এই বছরের শেষে অংশ হিসাবে RS হিসাবে বৃদ্ধি করা হবে। 1.7 লক্ষ কোটি টাকায় বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ করা হচ্ছে খারাপ ঋণ হিসেবে যোগ করা। সুতরাং, খারাপ ঋণ পরে বৃদ্ধি করতে যাচ্ছে।

বৃদ্ধি হার এবং খুচরা মুদ্রাস্ফীতি-
২01২-র আর্থিক বছরে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির প্রবণতা 7.4% বলে মনে করা হয়। এই বৃদ্ধি গ্রামীণ এবং শহুরে খরচ, বিনিয়োগ এবং রপ্তানি দ্বারা চালিত হয় কিন্তু বিশ্বজুড়ে বাণিজ্যযুদ্ধ জুমানো হচ্ছে, রপ্তানি বৃদ্ধি হচ্ছে সন্দেহজনক অবস্থানে।

ব্যাংকিং সেক্টর থেকে বাণিজ্যিক খাতে 43% তহবিলের প্রবাহ, ২017-18 সালে একটি ভাল সাইন ইন, যখন ২016-17 সালে তহবিলের তহবিলের পরিমাণ ছিল ২6.7%। খারাপ ঋণের বিষয়গুলি দ্রুত নিষ্পত্তি করা উচিত এবং ব্যাংকগুলিকে পুনর্গঠিত করা উচিত। যতক্ষণ না সিস্টেম সংশোধন করা হয়, রিপাটিটিজেশন কোনও কাজে ব্যবহার করা হয় না।

আরবিআই এর খুচরা মূল্যস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রা 4.6% জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, 2018 বলে মনে করা হয়; ২014 সালের অক্টোবর থেকে 4.8%, ২018 থেকে মার্চ ২019 পর্যন্ত এবং ২019 সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে 5%।